মাইরোবা
শরবত মিছালী
সাধারণ বলবর্ধক
উপাদান ঃ
প্রতি ৫ মিলিতে ঘনীভূত জলীয় নির্যাস আকারে আছে ঃ
গাজর (Daucus Carota) ০.২ গ্রাম
আমলা খুশ্ক (Emblica officinalis) ০.১ গ্রাম
আগর (Aquilaria agallocha) ০.০৫ গ্রাম
বড় এলাচ (Amomum subulatum) ০.০৫ গ্রাম
কাশনীয (Coriandrum sativum) ০.০৫ গ্রাম
সাদ কুফী (Cyperus rotundus) ০.০৫ গ্রাম
ছোট এলাচ (Elettaria cardamomum) ০.০৫ গ্রাম
করন ফুল (Syzigiun aromaticum) ০.০৫ গ্রাম
এবং অন্যান্য সহায়ক উপাদান সমুহ পরিমাণ মতো
- যে রোগ ও উপসর্গে নির্দেশিত
- বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
- মাত্রা ও ব্যবহারবিধি
- পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- সতর্কতা
- সংরক্ষণ
- পরিবেশনা
দৈহিক দুর্বলতা, স্নায়বিক দুর্বলতা, শারীরিক অবসাদ, রক্ত স্বল্পতা, ভিটামিন ‘এ’ ও ‘সি’ এর অভাব।
মাইরোবাতে ব্যবহৃত কার্যকর উপাদান সমূহে অসংখ্য সক্রিয় উপক্ষার, উদ্বায়ী তৈল, ফিক্সড অয়েল রয়েছে। এলাচে বর্নিঅল, গাজরে ভিটামিন ’ সি ’ ও ’ এ ’ চন্দনে সেন্টালোল নামক সক্রিয় অংশ বিদ্যমান আছে। এসব উপাদান ভিটামিন ’ এ ’ ও ’ সি ’ ঘাটতি পূরন করে মানসিক শক্তি বর্ধিত করে, সংক্রমণ প্রতিরোধ করে, স্নায়বিক উদ্দীপক ও স্নায়বিক দুর্বলতা নাশক হিসেবে কাজ করে, দেহের ঘাটতি পূরন ও পুষ্টি সাধণ করে। মাইরোবাতে ব্যবহৃত প্রাকৃতিক হার্বস গুলোতে প্রচুর পরিমাণ প্রাকৃতিক জিংক বিদ্যমান, যা মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক ও দেহের রক্তসল্পতা দূর করে এবং দেহের সকল কোষ-কলায় পৌঁছার ক্ষমতাকে সহজ করে তোলে ও ক্ষুধা বৃদ্ধি করে।
প্রাপ্ত বয়স্ক: ২-৪ চা চামচ করে শিশু: ১-২ চা চামচ ঔষধ পানিসহ অথবা চিকিৎসকের নির্দেশমতে সেব্য।
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
আমাশয়, গ্যাস্ট্রিক, আলসার ও পেটের পীড়ার রোগীকে চিকিৎসার পাশাপাশি মিছালী প্রয়োগ করা যেতে পারে।
আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুস্ক স্থানে রাখুন। সকল ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
১০০, ২০০ ও ৪৫০ মিলি বোতল।
তথ্যসূত্র :
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অর্থায়নে প্রকাশিত বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মূলারী ১৯৯৩ইং, দ্বিতীয় সংস্করণ ২০১১ অনুযায়ী উৎপাদন লাইসেন্স নং ইউ-১০০ এর অনুকুলে উৎপাদিত।
ডি এ আর নং ঃ ইউ-১৪৫-এ-০০৭