হায়সোজিংক
শরবত জিস্ত
রোগ প্রতিরোধক ও
স্মৃতিশক্তি বর্ধক
উপাদান:
প্রতি ৫ মিলিতে ঘনীভূত জলীয় নির্যাস আকারে আছে ঃ
জিস্ত-মিলহী (Zinc Sulphate Monohydrate) ০.০১ গ্রাম
এবং অন্যান্য সহায়ক উপাদান সমুহ পরিমাণ মতে
- যে রোগ ও উপসর্গে নির্দেশিত
- বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ
- মাত্রা ও ব্যবহারবিধি
- পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- সতর্কতা
- সংরক্ষণ
- পরিবেশনা
স্বাভাবিক দৈহিক বৃদ্ধি-প্রতিবন্ধকতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার অভাব, বুদ্ধির অভাব, প্রতিবন্ধকতা, স্মৃতিজড়তা, অস্থি দুর্বলতা ও রাতকানা।
হায়সোজিংক রোগ প্রতিরোধক, বুদ্ধিদীপ্তি কারক ও মানসিক শক্তিবর্ধক জিংকের একটি সুসহনীয় মাত্রার সিরাপ। হায়সোজিংক শিশুদের, গর্ভাবস্থায়, বয়োঃ সন্ধিকালে স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। হায়সোজিংক কোষ বিভাজন, প্রোটিন সিনথেসিস এবং হরমোনের ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ করে। হায়সোজিংক সিরাপ স্বাভাবিক দৈহিক বৃদ্ধি প্রতিবন্ধকতা রোধ করে। ইহা রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। হায়সোজিংক সিরাপ বুদ্ধি প্রতিবন্ধকতা, স্মৃতিজড়তা ও অস্থি দূর্বলতা দূর করে। হায়সোজিংক সিরাপ জিংকের ঘাটতি জনিত উপসর্গ সমূহের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। জিংক শরীরের একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় খনিজ উপাদান যা ত্বক, হাড়, চুল, নখ এবং চোখের পুষ্টির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
প্রাপ্ত বয়স্ক ঃ ৪ চা চামচ দিনে ২ বার। শিশু ঃ ২ চা চামচ দিনে ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
নির্ধারিত মাত্রায় সেবনে কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয়নি।
সকল ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
আলো থেকে দূরে, ঠান্ডা ও শুস্ক স্থানে রাখুন।
২০০ ও ৪৫০ মিলি বোতল।
তথ্যসূত্র :
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক অনুমোদিত, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অর্থায়নে প্রকাশিত বাংলাদেশ জাতীয় ইউনানী ফর্মূলারী ১৯৯৩ইং, দ্বিতীয় সংস্করণ ২০১১ অনুযায়ী উৎপাদন লাইসেন্স নং ইউ-১০০ এর অনুকুলে উৎপাদিত।
ডি এ আর নং ঃ ইউ-১৪৫-এ-০৫৯